ताज़ा ख़बरें

বীরভূমে চলছে অবাধে কয়লা তোলার কাজ

জীবনের ঝুঁকি নিয়ে কয়লা তুলছে স্থানীয় বাসিন্দারা প্রশাসন নির্বিকার

দিব্যেন্দু গোস্বামী

বীরভূম, ওয়েস্ট বেঙ্গল

 

এই বঙ্গ বড় বিচিত্র সুশাসন বলতে যা বোঝায় তাই এখানে নেই। বঙ্গের একটি জেলা বীরভূম। সেই বীরভূমে ডেউচা পাচামি কয়লা উত্তোলন করার কাজ ইতিমধ্যে শুরু হয়ে গিয়েছে। খুব ভালো সংবাদ। এর আগেও খয়রাশোল কাকরতলা প্রকৃতি এলাকায় কয়লা পাওয়া গিয়েছিল। সেখান থেকে কয়লা উত্তোলন করার পর পরিত্যক্ত কয়লা খনি গুলিতে বিপদজনক হিসাবে চিহ্নিত করেছে ইসিএল কর্তৃপক্ষ। আর কয়লা উত্তোলন করা যায়নি। কথা ছিল যে সমস্ত কয়লা খনি গুলি খনন করা হয়েছিল সেগুলিকে বালি দিয়ে বন্ধ করে দেওয়া। যেটাকে বলে প্যাকিং সিস্টেম। কিন্তু বারবার দেখা গিয়েছে ইসিএল কর্তৃপক্ষের অমানবিক চেহারা। তারা বালি না ভোরে সোজাসুজিভাবে কয়লা খননকারী জায়গাটিকে ফাঁকায় রেখে দিয়েছে। সেই কারণে স্থানীয় যে সমস্ত মানুষজন আছে তারা জীবনের ঝুঁকি নিয়ে ওই কয়লা খনন করতে পরিত্যাক্ত কয়লা খনি গুলিতে ঢ়োকে কয়লা পাওয়ার লোভে। ভেতরে ঢুকে প্রায় অর্ধেক কিলোমিটার যাওয়ার পর কয়লা তুলে আনছে। এর সঙ্গে জড়িত হয়ে আসছে প্রশাসন এবং বেশ কিছু সাংবাদিক। যখন কোন দুর্ঘটনা ঘটে তখন পুলিশ প্রশাসন সাংবাদিক সকলেই ঝাঁপিয়ে পড়ে খবর করার জন্য। কিন্তু সারা বছর ধরে যে এইভাবে অবৈধ কয়লা তোলা হচ্ছে তার খবর কেউ পায় না। একেবারে ফিল্মি কায়দায় কয়লার গর্তে ঢুকে কয়লা ঝুড়িতে করে নিয়ে আসা হচ্ছে। অন্যদিকে সেই কয়লা অন্যদের দিয়ে সেখান থেকে পাচার হচ্ছে শুধুমাত্র বীরভূম জেলার ক্ষেত্রে নয়। অন্যান্য জেলাতেও এই কয়লা সরবরাহ করা হয়। যেগুলো অবৈধ নামে পরিচিত। কয়লা উত্তোলন করার জন্য যখন ভেতরে প্রবেশ করে বেশ কিছু মানুষ তাদেরকে কোন প্রকার ট্রেনিং দেওয়া হয় না। ফলে পদে পদে ঘটে দুর্ঘটনা।পুরোপুরিভাবে অবৈধভাবে তারা ভেতরে ঢুকে কয়লা খনন করে। এর ফলে প্রতিবছরেই প্রায় ১০-১২ জনের মৃত্যু হয় কয়লা ধ্বসের কারণে। কিন্তু সবাইকে সন্তুষ্ট করতে অর্থের ব্যবস্থা করা হয়েছে। যার জন্য কেউই আগ বাড়িয়ে এই সমস্ত ঝুঁকিপূর্ণ কাজের সঙ্গে যারা জড়িত তাদেরকে বোঝানো এই ব্যাপারটি করে উঠতে পারিনি ইসল কর্তৃপক্ষ। ফলে কয়লা উত্তোলন করার সময় বিভিন্ন ভাবে একদল অন্য দলের সঙ্গে চলে গুলি বোমাবাজি। তার সঙ্গে সঙ্গে তাদেরকে ওই কয়লা খনি থেকে কয়লা উত্তোলন করা অবৈধ কাগজ দিয়ে সমস্ত পার্শ্ববর্তী গ্রামকে সজাগ করার চেষ্টা এখানেও ব্যর্থ ইসিএল কর্তৃপক্ষ। যেখানে মানুষের মৃত্যুর সঙ্গে খেলা করা প্রতিনিয়ত হয়ে চলেছে সেখানে প্রশাসন না দেখার ভান করে কি করে এইভাবে কয়লা উত্তোলন হয় তাও অবৈধভাবে এর কোন সদুত্তর আজ পর্যন্ত পাওয়া গেল না। অন্যদিকে আপনারা লক্ষ্য করবেন বীরভূমের এই খোলা মুখ খোলা যেখানে কয়লা উত্তোলনের পর বালি দিয়ে বন্ধ করে দেওয়ার কথা কিন্তু সেখানে বালি বরাদ্দ হয়েছে ঠিক কথায়। কিন্তু কোন প্রকারের বালি দিয়ে ওই সমস্ত কয়লা খনি মুখ বন্ধ করে দেওয়া হয়নি। এর একটি কারণ মোটা অংকের টাকা ইনকাম করা। টাকা যায় প্রশাসনে, যায় সাংবাদিক মহলে। আর এই টাকাতেই পুষ্ট হচ্ছে সাংবাদিকরা। সেই টাকায় তুষ্ট হচ্ছে বেশ কিছু রাজনৈতিক দলও। ওখানকার বেশিরভাগ পরিবারই এই কয়লার উপর নির্ভর করে তাদের সংসার যাপন করে থাকে সবই ঠিক কিন্তু মানুষের জীবন চলে গেলে আর তা ফিরে আসে না সেই কারণেও কেউই মানতে চায় না। তারা অবৈধ খনির ভেতরে ঢুকে কয়লা নিয়ে এসে বিক্রি করে বাজারে মৃত্যুর সঙ্গে খেলা করা তাদের এক রোজ নামচা

Show More
Back to top button
error: Content is protected !!