ताज़ा ख़बरें

রক্তাক্ত একুশে জুলাই

শহীদ দিবস পালিত হল কলকাতার ধর্মতলা

  1. ২১শে জুলাইয়ের সভা উপলক্ষ্যে কলকাতা সহ শহরতলীতে বিভিন্ন স্কুল ছুটি দিয়েছে। যানজটের কারণে স্কুল গাড়ি ও শিশুদের সুরক্ষার জন্য এই সিদ্ধান্ত বলে জানিয়েছেন একাধিক স্কুল কতৃপক্ষ। যদিও ‘২১ জুলাই সরকারি ছুটি ঘোষণা করে দিন ৷’ যানজট নিয়ে মন্তব্য করেছেন, এই মামলার মহামান্য বিচারপতি তীর্থঙ্কর ঘোষ। এদিকে এই সভায় নতুন কোনও হেভি ওয়েট তৃণমূলে যোগদান করেন কিনা, সেই জল্পনা ভেসে আসছে। আর কয়েক ঘন্টা কাটলেই সমস্ত জল্পনার অবসান ঘটবে।১৯৯৩ সালের ২১ জুলাইয়ের সেই ভয়ংকর স্মৃতি মনে করালেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। কেন ধর্মতলাতেই শহিদ দিবস পালন, আরও একবার তার কারণ ব্যাখ্যা করলেন তিনি।সিপিএম আমলের অত্যাচারের কথা স্মরণ করিয়ে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় এদিন বললেন, “ওরা কাউকে ভোটাধিকার প্রয়োগ করতে দিত না। আমাদের দাবি ছিল, সচিত্র পরিচয়পত্র। সেই সময় আমাদের বিরাট আন্দোলন হয়েছিল। সিপিএমের কোনও ক্ষমতা ছিল না তা থামানোর। তাই গণতন্ত্রের কণ্ঠরোধের জন্য ওরা গুলি চালিয়েছিল। ১৩ জন মারা যান। ১৫০ আহত হন।” এরপরই মমতা বলেন, “৩৩ বছর ধরে এই জায়গায় প্রোগাম করি। কারণ, এখানেই অনেক প্রাণ লুটিয়ে পড়েছিল, রক্তের বন্যা বয়েছিল। এরপরই তিনি জানান বাংলা ভাষাভাষীরা যেভাবে ভারতবর্ষের বিভিন্ন জায়গায় কাজ করে চলেছে। তাদের যদি কোন ক্ষতি হয় তাহলে তার দায়িত্ব নিতে হবে কেন্দ্র সরকারকে অতএব বাঙালিরা ভয় পাবেন না তৃণমূল কংগ্রেস সব সময় তাদের সঙ্গে আছে এবং ভবিষ্যতেও থাকবে আর যদি তারা থাকতে ওখানে ভয় পান। তাহলে আপনারা বাংলায় ফিরে আসুন বাংলায় অনেক নতুন নতুন কাজ শুরু হতে চলেছে সেখানেই আপনারা কাজ করুন। এই নিয়ে কেন্দ্র সরকারকে সতর্ক করে জানান বিভিন্ন রাজ্যে বাঙ্গালীদের সঙ্গে যেভাবে ব্যবহার করা হচ্ছে তার তাদের সকলকেই সুরক্ষা দিতে হবে মোদি সরকারকে।
Show More

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Back to top button
error: Content is protected !!